আল্লাহ তাআলার আমন্ত্রণে হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মেরাজে গিয়েছিলেন । রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম । শ্রেষ্ঠ ফেরেশতা হযরতে জিব্রাইল আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে। জান্নাত ও জাহান্নাম পরিদর্শনের জন্য গিয়ে ছিলেন এবং জাহান্নামে , মহিলাদের বেশি দেখেছিলেন।
জাহান্নামে মহিলাদের অন্তর্বাস পরিদর্শনের সময় আল্লাহ রাসুল সাঃ জিব্রাইলকে প্রশ্ন করেছিলেন ভাই জিব্রাইল জাহান্নামে বেশীর ভাগই মহিলা কেন, হযরত জিবরাঈল আলাইহিস সালাম আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম কে উদ্দেশ্য করে বলেন ইয়া রাসুল আল্লাহ ইয়া হাবিবুল্লাহ এরা পৃথিবীতে স্বামীর অবাধ্য ও বেপর্দায় চলাফেরা করতো এবং স্বামীর অবাধ্য ছিল দুনিয়াতে ওরা অনেক আমল করেছে কিন্তু ওদের কোন আমলই তাদের পাপরাশির তুলনায় অনেক কম ছিল।
এই দুটি কারণে তাঁরা আজকের এই অবস্থায় পতিত হয়েছে যে নিজেও পাপ করেছে বেপর্দা অবস্থায় অন্য পুরুষ কেউ পাপের দিকে উৎসাহিত করেছে ওই পুরুষ যতটুকু পাপী হয়েছে তার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে তার কিছু অংশ পাপের অংশীদার হয়েছে বেপর্দা নারী। কিছু নারী যারা দুনিয়াতে স্বামীর অবাধ্য চলাফেরা করত বা স্বামীকে স্বামী হিসেবে মূল্যায়ন করেনি । এঁরা অভিবাবকদের দোষীদের কাতারে দাঁড় করিয়ে রাখার উপর বেশি নির্ভরশীল ছিল।ও অবাধ্য হয়ে চলত। ঈমান দার প্রতি টি পুরুষ এর কত্ব হলো অধীনস্থ মা-বোনদের পর্দায় অবস্থ করা প্রত্যেকটা ।
কেননা একজন নারী হাশরের ময়দানে ৪ জন ব্যক্তি কে জাহান্নামে নিক্ষেপের মুল বিষয় হবে।যথা ১-শিশু থেকে যুবতী সময়ের জন্য নিজের পিতা ও বড় ভাই কে এবং বিয়ের পর থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত স্বামী ও পরিবারের বড় ছেলে কে يُحرم على الآلهة الذهاب إلى الجنة. তাইতো এখনো সময় আছে আমার নিজের শ্রী ও কন্যা সন্তানের প্রতি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর মাধ্যমে নাযিল কৃত মহা গ্রন্থের আদেশ ও নিষেধ পালন করতে হবে।
আল্লাহ পাক আমাদের সকলকেই রমজানের পবিত্রতা রক্ষা এবং পাঁচ ওয়াক্ত সালাহ্ গ্রুরত্বে সাথে পালনের তৌফিক দান করুন আমীন ছোম্মা আমীন।