বিশুদ্ধ রাজনৈতিক চর্চার অধিকার গনতান্ত্রিক পন্থায় সকল সুনাগরিকেরই রয়েছে।
বলছি সাবেক মহামান্য রাষ্ট্রপতি সর্বজন শ্রদ্ধেয় অ্যাডভোকেট মোঃ আব্দুল হামিদ স্যারের কথা।
মহানুভবতা উপলদ্ধি দিয়ে যিনি মহান জাতীয় সংসদের স্পীকার থাকাকালীন সময়ে একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছিলেন,আর আজকের বাংলাদেশে সেই অমীয় বানীটুকু প্রস্ফুটিত হয়েছে আল্লাহর রহমতে নিঃসন্দেহে সাবেক মহামান্য রাষ্ট্রপতি একজন উদার গণতন্ত্রকামী ব্যক্তি।
তার দূরদর্শিতা ও রাজনৈতিক কৌশল বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে পজিটিভ পরিবেশ তৈরি করব যথার্থ গনতন্ত্র চর্চায় তার ব্যপক বিস্তৃতির দ্বারা গনতান্ত্রিক পথ পরিক্রমা আলার পথ পাবে এবং আরো গতিশীল হবে সকল রাজনৈতিক মতাদর্শের উজ্জীবিত পথ চলা।
রাজনৈতিক জবাবদিহিতা না থাকার কারনে দেশে শত-শত প্রাণের স্পন্দন থেমে গেছে (জুলাই-৫ আগষ্ট)সদ্য সমাপ্ত কথিত স্বাধীনতা যুদ্ধ সমাপ্ত হয়েছে, অর্জিত হয়েছে দ্বিতীয় স্বাধীনতা এ অর্জন জোর করে হোক আর দেশপ্রেমের চেতনায় হোক ধরে রাখতে হবে।
নচেৎ শত-শত প্রাণের আহুতি বৃথা হয়ে যাবে বিজ্ঞ প্রাজ্ঞ বরেণ্য ব্যক্তিদের রাজনৈতিক বিমুখতা আজকের এই পরিস্থিতি ও লুটপাট ভোগ বিলাসী পরিস্থিতি তৈরী করেছিলো প্রকৃত রাজনৈতিক চর্চায় রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাতেই রাজনীতির পতাকা থাকা উচিৎ।
সাবেক মহামান্য রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ স্যার জবাবদিহিতা মুলক রাজনৈতিক পট নিশ্চিত করতে পারবেন!যদি তাই হয় তাহলে রাজনীতির পথে দ্বিতীয় বার স্বাগতম জানানো ও সহযোগিতা করা সমীচীন বলে আমি মনে করি।