উপকূল অঞ্চলের মানুষগুলো অনেক নিরীহভাবে ভয়ে আতঙ্কে জলরাশির সাথে যুদ্ধ করে জীবন যাপন করে । উপকূল বাসীর দুঃখ আমার দূর হলো না।
প্রতিবছর ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে মধ্য দিয়ে কাটে তাদের জনজীবন। ছোট শিশু সন্তান নিয়ে নদীর কিনারায় বেরিবাদের উপর তারা ছোট ছোট কুড়ে ঘর বেঁধে বসবাস করে।
কখন যেন সিডর, আইলা, আমপানও রেমালের মত ঝড়ের নাম শুনে আতঙ্কে কেঁপে ওঠে তাদের বুক এইবার যেন মনে হয় আমার শেষ সম্বল ভিটা-মাটি টুকু নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে যাবে এই ভয়ে তাদের চোখের পানি ঝরতে থাকে। কিন্তু তাদের নাড়ী পোতা মাটির মায়ার কাছে হে মহান জল রাশির যুদ্ধ যেন কিছুই না।
ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে উপকূল অঞ্চলে নদীর বাঁধ অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যার ফলে উপকূল অঞ্চলবাসী আতঙ্কে রয়েছে রেমালের প্রভাবে পায়রা এবং মোংলা বন্দরকে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখানো হয়েছে।